
সফেদায় কী পাওয়া যাবে
▶ সম্পূর্ণ ফ্যাটমুক্ত একটি ফল সফেদা। মিষ্টি যাদের পছন্দ তারা সফেদা ট্রাই করতে পারেন। ক্যালরি বাড়ার সম্ভাবনাও কম আর খেতেও সুস্বাদু।
▶ সফেদায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামন এ এবং সি রয়েছে।
▶ নিয়মিত সফেদা খেলে ওরাল ক্যান্সার প্রতিরোধ ও দাঁত ভালো থাকে।
▶ পাকা সফেদায় পেতে পারেন পটাশিয়াম, কপার, আয়রন, ফোলেট, নিয়াসিন ও পান্টোনিক অ্যাসিড, যা মেটাবলিক ফাংশন ভালো রাখে।
▶ কস্টিপেশনের সমস্যা দূর করতে যে ফাইবার কাজ করে তা আছে সফেদায়।
▶ ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ সফেদা ক্যান্সার রোধ করে।
▶ ঘন ঘন ঠাণ্ডা লাগার সমস্যা কমায়
▶ ত্বকে বয়সের ছাপ দূর করে
▶ কিছু কিছু ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
▶ শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে
▶ ফুসফুসের কার্যকলাপ ভালো রাখে
▶ সফেদার বীজের নির্যাস কিডনি সারাতে সাহায্য করে
▶ সফেদার বীজের পেস্ট পোকা-মাকড় কামড়ালে তার ব্যথা কমায়।
▶ সফেদা হজমে সাহায্য করে
▶ অর্ধেক পাকা সফেদার পানি ফুটিয়ে কাথ বের করে ব্যবহার করলে তা ডায়রিয়া দূর করতে ব্যবহার করা যায়।
কীভাবে সার্ভ করবেনঃ
_____________________
সফেদা ও অরেঞ্জ জুস একসঙ্গে ব্লেন্ড করে ডেজার্ট সস তৈরি করতে পারেন।
▶আইসক্রিম, মিল্ক শেকে এবং ইয়োগার্ট সফেদা ব্যবহার করতে পারেন
▶ সফেদা ঠাণ্ডা অবস্থায় সার্ভ করতে পারেন
সফেদা স্টোরেজ টিপস
________________________
পাকা সফেদা ফ্রিজে ৩-৪ দিন পর্যন্ত রাখতে পারেন।
০০ আধপাকা সফেদা রুম টেম্বারাচরে কয়েক দিন রাখতে পারেন।
জেনে রাখুন
০০ ১০০ গ্রাম সফেদায় আছে ৮৩ ক্যালরি, ৩.৯ গ্রাম মিনারেল, ৫.৬ গ্রাম ফাইবার, প্রথম গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ১৪.৭ গ্রাম ভিটামিন
০০ সফেদা গাছের ছাল ও পাতা সমান উপকারী। গবেষণায় প্রমাণিত সফেদার পাতা ঠাণ্ডা লাগা কমাতে সাহায্য করে।