
‘আমাদের রান্না’ বা ‘রন্ধন শিল্প’ যে নামেই তাকে ডাকুন না কেন, এর সাধারণ কিছু নিয়ম কানুন বা উপায় রয়েছে। যা অনুসরণের মাধ্যমে আপনি যে কোন কঠিন কাজ খুব সহজে ও স্বল্প সময়ে সম্পন্ন করে নানা সুবিধা ভোগ করতে পারেন।।। বিশেষ করে খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরনে। ফলে দেখা দেয় নানা বিভ্রাট। ঠিক আপনার কথা ভেবেই ‘আমাদের রান্না’ প্রতিমাসেই আয়োজন করে কাজ সহজকরণের আধুনিক কিছু টিপস্ এর ...
১। বর্ষাকালে লবণ গলে জল হয়ে যায়। এক মুঠো পরিষ্কার চাল পুটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিলে লবণ গলে জল হবে না।
২। কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।
৩। দেশলাই বাক্সে কয়েকটি শুকনো আস্ত চাল রেখে দিলে বর্ষাকালেও কাঠির বারুদ ভাল থাকবে।
৪। আদা ও আলু বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেকদিন টাটকা থাকে।
৫। কাঁচা মরিচ বোঁটা ছাড়িয়ে রাখলে সহজে পচে না।
৬। শিশি বা কৌটোর মধ্যে বিস্কুট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কুট অনেকদিন মচমচে থাকে।
৭। পেয়াঁজ কাটার আগে দুফালি করে খানিক সময় জলে ভিজিয়ে নিয়ে কাটলে চোখে জল আসবে না।
৮। চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।
৯। লেবু বেশি দিন টাটকা রাখতে হলে প্রতিদিন এক ঘন্টা করে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
১০। জলে সামান্য কেরোসিন মিশিয়ে রান্নাঘর মুছলে মশা-মাছি ও পিপঁড়ের উৎপাত কমে যাবে।
১১। চালের গুঁড়া বা বেসন যদি দীর্ঘদিন ধরে ভালো রাখতে চান, তাহলে পলিথিন কাগজে মুড়ে তা ফ্রিজে রেখে দিন।
১২। লবণের পাত্রে লবণ রাখার সময় এতে এক চিমটি কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে দিন। লবণ কখনও পানি পানি হয়ে যাবে না এবং জমাট বাধবে না।
১৩। দুধ জ্বাল দেয়ার সময় অসাবধানতা বশতঃ দুধ উথলে উঠে পড়ে যায়। এতে দুধ নস্ট হয়, এর হাত থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করুন ছোট্ট একটা পদ্ধতি। যে পাত্রে দুধ জ্বাল দেবেন তার চারপাশে একটু তেল মেখে দিন, দেখবেন দুধ আর উপচে পড়বে না।
১৪। সেদ্ধ ডিম টুকরো করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভেঙে যায়। ভাঙাভাঙি রোধ করতে যে ছুরি দিয়ে ডিমটা কাটবেন সেই ছুরিটা কিছুক্ষণ গরম পানিতে ডুবিয়ে নিন। ভাঙাভাঙি ছাড়াই টুকরো করে ফেলতে পারবেন।
১৫। পঁচা আলু ভয়ঙ্কর জিনিস। এর দুর্গন্ধ একবার যার নাকে গেছে সে জানে। এই আলুর পচন রোধ করার জন্য যে পাত্রে আলু সংরক্ষণ করবেন তাতে একটা ছোট্ট আপেল রেখে দিতে পারেন আলুর সঙ্গে। তাহলে এই ভয়ঙ্কর জিনিসের দুর্গন্ধ আপনাকে সহ্য করতে হবে না।
১৬। দই অনেক সময় বেশি টক হয়ে যায়। তাই বলে দই ফেলে না দিয়ে তাতে চার কাপ পানি ঢেলে দিন। তারপর অপেক্ষা করুন আধঘন্টা। আধঘন্টা পর দইয়ের উপর যে পানিটা জমবে সেটা ফেলে দিন। দইয়ের অতিরিক্ত টক কমে যাবে।
১৭। পেঁয়াজ ভাজার সময় তেলে এক চিমটি লবণ ছিটিয়ে দিন, পেঁয়াজ তাড়াতাড়ি ভাজা হয়ে যাবে।
১৮। বেগুন কাটার পর লবণ পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। বেগুনে কালো দাগ হবে না। আর খাওয়ার সময় বেগুন তেতো লাগবে না।
১৯। চিনির পাত্রে পিপঁড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পাত্রে ৩-৪ টি লবঙ্গ দিয়ে রাখুন। পিপঁড়াকে আপনি বিদায় জানাতে পারেন সহজেই।
২০। তোষকে ছারপোকার যন্ত্রণা খুব ভোগাচ্ছে আপনাকে। এর থেকে মুক্তির উপায় খুব সহজ। তোষকের নিচে নিমপাতা রেখে দিন। কিংবা নিমপাতা না থাকলে ন্যাপথলিনও রাখতে পারেন।
২১। অ্যালুমিনিয়াম পাত্রের রঙ ঝকঝকে রাখার জন্য বহু চেষ্টা করলেন, হলো না? এবার কয়েক টুকরো আপেল একটু পানি দিয়ে বহুক্ষণ ধরে সেদ্ধ করুন অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রে। তারপর ধুয়ে শুকিয়ে ফেলুন। এখন থেকে পাত্রটির জীবন কাটবে ঝকঝকে।
২২। ঘি আর দুধ পরিমাণমত এক সঙ্গে একটা মিশ্রণ তৈরী করুন। দেখবেন প্রয়োজনের সময় ঘরে আর মাখনের অভাব থাকবে না।
২৩। সবুজ শাক-পাতা যদি খবরের কাগজ দিয়ে মুড়ে রাখেন, তবে বহুদিন এগুলো পচনের হাত থেকে রক্ষা পাবে।
১। বর্ষাকালে লবণ গলে জল হয়ে যায়। এক মুঠো পরিষ্কার চাল পুটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিলে লবণ গলে জল হবে না।
২। কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।
৩। দেশলাই বাক্সে কয়েকটি শুকনো আস্ত চাল রেখে দিলে বর্ষাকালেও কাঠির বারুদ ভাল থাকবে।
৪। আদা ও আলু বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেকদিন টাটকা থাকে।
৫। কাঁচা মরিচ বোঁটা ছাড়িয়ে রাখলে সহজে পচে না।
৬। শিশি বা কৌটোর মধ্যে বিস্কুট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কুট অনেকদিন মচমচে থাকে।
৭। পেয়াঁজ কাটার আগে দুফালি করে খানিক সময় জলে ভিজিয়ে নিয়ে কাটলে চোখে জল আসবে না।
৮। চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।
৯। লেবু বেশি দিন টাটকা রাখতে হলে প্রতিদিন এক ঘন্টা করে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
১০। জলে সামান্য কেরোসিন মিশিয়ে রান্নাঘর মুছলে মশা-মাছি ও পিপঁড়ের উৎপাত কমে যাবে।
১১। চালের গুঁড়া বা বেসন যদি দীর্ঘদিন ধরে ভালো রাখতে চান, তাহলে পলিথিন কাগজে মুড়ে তা ফ্রিজে রেখে দিন।
১২। লবণের পাত্রে লবণ রাখার সময় এতে এক চিমটি কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে দিন। লবণ কখনও পানি পানি হয়ে যাবে না এবং জমাট বাধবে না।
১৩। দুধ জ্বাল দেয়ার সময় অসাবধানতা বশতঃ দুধ উথলে উঠে পড়ে যায়। এতে দুধ নস্ট হয়, এর হাত থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করুন ছোট্ট একটা পদ্ধতি। যে পাত্রে দুধ জ্বাল দেবেন তার চারপাশে একটু তেল মেখে দিন, দেখবেন দুধ আর উপচে পড়বে না।
১৪। সেদ্ধ ডিম টুকরো করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভেঙে যায়। ভাঙাভাঙি রোধ করতে যে ছুরি দিয়ে ডিমটা কাটবেন সেই ছুরিটা কিছুক্ষণ গরম পানিতে ডুবিয়ে নিন। ভাঙাভাঙি ছাড়াই টুকরো করে ফেলতে পারবেন।
১৫। পঁচা আলু ভয়ঙ্কর জিনিস। এর দুর্গন্ধ একবার যার নাকে গেছে সে জানে। এই আলুর পচন রোধ করার জন্য যে পাত্রে আলু সংরক্ষণ করবেন তাতে একটা ছোট্ট আপেল রেখে দিতে পারেন আলুর সঙ্গে। তাহলে এই ভয়ঙ্কর জিনিসের দুর্গন্ধ আপনাকে সহ্য করতে হবে না।
১৬। দই অনেক সময় বেশি টক হয়ে যায়। তাই বলে দই ফেলে না দিয়ে তাতে চার কাপ পানি ঢেলে দিন। তারপর অপেক্ষা করুন আধঘন্টা। আধঘন্টা পর দইয়ের উপর যে পানিটা জমবে সেটা ফেলে দিন। দইয়ের অতিরিক্ত টক কমে যাবে।
১৭। পেঁয়াজ ভাজার সময় তেলে এক চিমটি লবণ ছিটিয়ে দিন, পেঁয়াজ তাড়াতাড়ি ভাজা হয়ে যাবে।
১৮। বেগুন কাটার পর লবণ পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। বেগুনে কালো দাগ হবে না। আর খাওয়ার সময় বেগুন তেতো লাগবে না।
১৯। চিনির পাত্রে পিপঁড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পাত্রে ৩-৪ টি লবঙ্গ দিয়ে রাখুন। পিপঁড়াকে আপনি বিদায় জানাতে পারেন সহজেই।
২০। তোষকে ছারপোকার যন্ত্রণা খুব ভোগাচ্ছে আপনাকে। এর থেকে মুক্তির উপায় খুব সহজ। তোষকের নিচে নিমপাতা রেখে দিন। কিংবা নিমপাতা না থাকলে ন্যাপথলিনও রাখতে পারেন।
২১। অ্যালুমিনিয়াম পাত্রের রঙ ঝকঝকে রাখার জন্য বহু চেষ্টা করলেন, হলো না? এবার কয়েক টুকরো আপেল একটু পানি দিয়ে বহুক্ষণ ধরে সেদ্ধ করুন অ্যালুমিনিয়ামের পাত্রে। তারপর ধুয়ে শুকিয়ে ফেলুন। এখন থেকে পাত্রটির জীবন কাটবে ঝকঝকে।
২২। ঘি আর দুধ পরিমাণমত এক সঙ্গে একটা মিশ্রণ তৈরী করুন। দেখবেন প্রয়োজনের সময় ঘরে আর মাখনের অভাব থাকবে না।
২৩। সবুজ শাক-পাতা যদি খবরের কাগজ দিয়ে মুড়ে রাখেন, তবে বহুদিন এগুলো পচনের হাত থেকে রক্ষা পাবে।