উপকরন: করলা - ১টা বড় সাইজের, আলু - ২টা মাঝারী সাইজের, পেয়াজ কুচি - ১ টেবিল চামচ, ধনেগুড়া - ১টেবিল চামচ, মরিচ গুড়া - ১/২ চা চামচ, জিরা গুড়া - ১/৩ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি - ১ চিমটি, তেল - ১/২ কাপ ।
প্রণালি: আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিন। তারপর আলু ও করলা ধুয়ে পাতলা করে কেটে নিতে হবে,
কুচি করবেন না। করলার খোসা ছাড়াতে হবেনা। কাটার পর সবজি ধোবেন না, তাতে
খাদ্যগুণ নষ্ট হয়।
এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে একটু গরম করুন। তেল হালকা গরম হলে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নেড়ে পেঁইয়াজ ভাজুন। পেঁয়াজ বাদামী রঙ ধারণ করলে একেএকে ধনে গুড়া, মরিচ গুড়া, জিরা গুড়া ও লবণ দিয়ে একবার নেড়ে তাতে করলা ও আলু দিয়ে দিন। ভালভাবে কয়েকবার নেড়ে মশলার সাথে কষিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে দিতে পারেন এ পর্যায়ে। চুলার আঁচ খুব বেশি থাকবেনা। কিছুক্ষন পর আবার নেড়ে দিন। এভাবে একটু পরেপরে কয়েকবার নেড়ে দিতে হবে। নেড়ে দেয়ার সময় খেয়াল রাখবেন খুব যেন ওলোট-পালোট করে নাড়া না হয় তাতে করলা তিতা হয়ে ঊঠবে।
করলা ভাজা-ভাজা হয়ে এলে সামান্য (১ চিমটি) চিনি দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন। চিনি দেয়ার ফলে করলা ভাজির রঙ রান্নার পরো সবুজ থাকবে (ছবি দেখুন)।
এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে একটু গরম করুন। তেল হালকা গরম হলে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নেড়ে পেঁইয়াজ ভাজুন। পেঁয়াজ বাদামী রঙ ধারণ করলে একেএকে ধনে গুড়া, মরিচ গুড়া, জিরা গুড়া ও লবণ দিয়ে একবার নেড়ে তাতে করলা ও আলু দিয়ে দিন। ভালভাবে কয়েকবার নেড়ে মশলার সাথে কষিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে দিতে পারেন এ পর্যায়ে। চুলার আঁচ খুব বেশি থাকবেনা। কিছুক্ষন পর আবার নেড়ে দিন। এভাবে একটু পরেপরে কয়েকবার নেড়ে দিতে হবে। নেড়ে দেয়ার সময় খেয়াল রাখবেন খুব যেন ওলোট-পালোট করে নাড়া না হয় তাতে করলা তিতা হয়ে ঊঠবে।
করলা ভাজা-ভাজা হয়ে এলে সামান্য (১ চিমটি) চিনি দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন। চিনি দেয়ার ফলে করলা ভাজির রঙ রান্নার পরো সবুজ থাকবে (ছবি দেখুন)।